দ্য টিন ড্রাম
দ্য টিন ড্রাম। জার্মান ভাষায় যা ডি ব্লেকট্রোমেল। নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না এটি নোবেলজয়ী লেখক গুন্টার গ্রাসের উপন্যাসের নাম। হ্যা, এই উপন্যাস অবলম্বনেই একই…
Continue reading →দ্য টিন ড্রাম। জার্মান ভাষায় যা ডি ব্লেকট্রোমেল। নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না এটি নোবেলজয়ী লেখক গুন্টার গ্রাসের উপন্যাসের নাম। হ্যা, এই উপন্যাস অবলম্বনেই একই…
Continue reading →সতের শতকের ফ্রান্স। ছবির শুরু একটি মৃত্যুদ- কার্যকর করার ঘোষণা দিয়ে। এরপরই ফ্যাশব্যাক। একটি শিশুর জন্ম। একটি নোংরা মাছের বাজারে সেই জন্মের দৃশ্যটি দেখলে যে…
Continue reading →পেনসিলভানিয়া রেলস্টেশন। মার্চ ১৭, ১৯৭৪। পুরুষদের অপেক্ষমাণ কক্ষে একটি মৃতদেহ পাওয়া গেল। কে না কে মরে গেছে। কে আর এত গা করে। মৃতদেহ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলো। তিনদিন…
Continue reading →প্রথম দৃশ্যেই ছবির গল্প স্পষ্ট। মানে পুরো ছবির কাহিনী যেটিকে কেন্দ্র করে তা প্রথম দৃশ্যেই উঠে এসেছে। এক্সট্রিম কোজ শটে দেখানো হয় একটি ছেঁড়া জুতো…
Continue reading →টেরি ও আয়ান, দুই ভাই। থাকে মা-বাবার সাথে দক্ষিণ লন্ডনে। বাবা একটি রেস্টুরেন্ট চালান। আয়ান রেস্টুরেন্ট চালাতে বাবাকে সাহায্য করে। আর টেরি একটি ছোটখাট গাড়ির…
Continue reading →উপন্যাসের নাম ইফ দেয়ার ইজ অ্যা হ্যাভেন। লেখক রন লেশেম। এই উপন্যাস অবলম্বনে চলচ্চিত্র বানানো হয় বিউফোর্ট। পরিচালক জোসেফ সেডার। ২০০৭ সালে হিব্রু ভাষার এই…
Continue reading →প্রথম গল্প লেখার স্মৃতি দিয়েই শুরু করি। ইন্টারমিডিয়েটর পর। ঠিক করলাম গল্প লিখব। কিন্তু কী গল্প? কী নিয়ে হবে সেটা? প্লট কী? আকাশ-পাতাল ভাবতে লাগলাম।…
Continue reading →একটি টেলিফোন কল। নাইরোবি থেকে। বেরির তখন সকালের নাস্তা আধাআধি হয়েছে। রুমমেটের ডাকে উঠে গিয়ে ফোনটা ধরল। ওপাশ থেকে তখন গড়গড় করে দ্রুত আওড়ে যাচ্ছে,…
Continue reading →এক দেশের বুলি আরেক দেশের গালি। আমার চাইনিজ কলিগের নামটাই শুনুন। ‘গু’। আপনাদের কাছে মনে হতে পারি গুল মারছি। কিন্তু কসম বলছি,, স্রেফ সত্যি। ইউকে’তে সবকিছুই…
Continue reading →শ্যাম্পেনের ট্রে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছি। খুবই বিচ্ছিরি কাজ। ট্রে ধরে রাখতে রাখতে হাত ব্যথা হয়ে যায়। ব্যথা চেপে রেখে কেউ ঢুকলেই মুখে একটি প্রাণবন্ত হাসি…
Continue reading →